প্রশিক্ষণের বাৎসরিক ক্যালেন্ডার

Click here to view PDF File !

Click here to view PDF File !

বোর্ড চেয়ারম্যান বার্তা
নুরানী তালীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশের মুহতারাম চেয়ারম্যানআল্লামা খলিল আহমদ কাসেমী (দা. বা.) এর দুআ ও বাণী বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম নুরানী তালীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশ এর সার্বিক কার্যক্রম বিস্তৃতির লক্ষ্যে নতুন ওয়েবসাইট খো... বিস্তারিত

আমাদের সম্পর্কে

বোর্ড পরিচিতি

সর্ব প্রথম মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে শুকরিয়া আদায় করি, যিনি মানব জাতীকে সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ হিসেবে দুনিয়াতে প্রেরণ করেছেন। আরো শুকরিয়া আদায় করি ঐ মহান করুনাময়ের নিকট যিনি আমাদেরকে শ্রেষ্ঠ নবীর উম্মত হিসেবে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকেই মানুষ সামাজিকভাবে জীবন-যাপন করে আসছে। যুগে যুগে সমাজকে আম্বিয়া (আঃ) ও তার উত্তরসূরী ওলামায়ে কেরাম ও শিক্ষিত সমাজ ইসলামী শিক্ষা সহ আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে উন্নতশীল সমাজ ব্যবস্থা গঠনের লক্ষে সর্বাত্বক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সেই প্রচেষ্টাকে সামনে রেখেই বৃহত্তর চট্টগ্রামের বিশিষ্ট্য উলামায়ে কেরাম ও শিক্ষিত সমাজ ১৯৯৫সনে “নুরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশ” নামে...  বিস্তারিত

আমাদের কার্যক্রম

কার্যক্রম:* কার্যক্ষত্রে: কার্যক্রম সমগ্র বাংলাদশে।* প্রতিষ্ঠা সন: জানুয়ারী ১৯৯৫ সন হতে শুরু।* লক্ষ্য ও উদ্দশ্যে:০১। প্রত্যকে মুসলমান এবং তাদের সন্তানদেরকে বিশুদ্ধ কুরআন, ইসলামী দ্বীনি তাহযীব, তামাদ্দুন সম্পর্কে শিক্ষা দেওয়া।০২। সঠিক আক্বীদা এবং দ্বীনি শিক্ষার প্রচার ও প্রসার করা।০৩। কুরআন-হাদীস, মাসায়লে এবং যুগোপযুগী বাংলা, গণিত, ইংরেজী শিক্ষার ব্যবস্থা করা।* কর্মসূচী:০১। সমগ্র বাংলাদেশের প্রতি তিন মাইল অন্তর বা জরুরী স্থানে “নূরানী তা’লীমুল কুরআন মাদ্রাসা” প্রতিষ্ঠা করা।০২। প্রত্যেকটি নূরানী মাদ্রাসায় পাঠ্যসূচী মোতাবকে শিক্ষার ব্যবস্থা করা।০৩। পাঠদানের জন্য পাঠ্য বিষয় নির্ধারণ এবং মুদ্রণের ব্যবস্থা করা।০৪। প্রতিটি নূরানী...  বিস্তারিত

অভিভাবকের দায়িত্ব

⮞সন্তানকে প্রতিদিন নিয়মিত মাদ্রাসায় উপস্থিত থাকা নিশ্চিত করা। ⮞সন্তানের দৈনন্দিন হাতের লেখা বাড়িতে গাইড দিয়ে লেখানো। ⮞পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করানো। ⮞নামাজের পর ফাজায়েলের সূরাসমূহ তিলাওয়াত করানো। ⮞পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোষাক পরিধান করিয়ে মাদ্রাসায় পাঠানো। ⮞চক-শ্লেট, খাতা-কলম ইত্যাদি শেষ হওয়ার আগেই সংগ্রহ করে দেওয়া। ⮞সাধারণ কোন সমস্যার জন্য মাদ্রাসায় অনুপস্থিত না রাখা। ⮞কোন গ্রহণযোগ্য কাজের জন্য ছুটির প্রয়োজন হলে অভিভাবকের পক্ষ থেকে দরখাস্ত অথবা সরাসরি মাদ্রাসায় এসে ছুটি মঞ্জুর করে নেওয়া। ⮞আল্লাহ না করুন কোন ছাত্র-ছাত্রী অসুস্থ হলে মাদ্রাসার শিক্ষক মহোদয়কে অবগত করানো। ⮞মাদ্রাসার সাথে সু-সম্...  বিস্তারিত

ছাত্র-ছাত্রীদের করণীয়

⮚ উস্তাদগণের দিক নির্দেশনা অনুযায়ী মেহনত করা।⮚ দৈনিক হাতের লেখা সহ বাড়ির কাজ (হোম ওয়ার্ক) সমূহ করে আসা।⮚ মৌখিক বিষয়গুলো বাড়িতে বার বার পড়া।⮚ প্রত্যেক ছাত্র/ছাত্রী ক্লাস শুরু হওয়ার ১৫মিনিট পূর্বে মাদ্রাসায় উপস্থিত হওয়া।⮚ প্রতিদিন নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিত থাকা।⮚ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন পোষাক পরিধান করে মাদ্রাসায় আসা।⮚ দৈনিক নিয়মিত কুরআন তেলাওয়াতসহ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর ফাজায়েলের সূরাগুলো তেলাওয়াত করা।⮚ ছুটি ব্যতিত মাদ্রাসায় অনুপস্থিত থাকলে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের প্রদত্ত যে কোন শাস্তি মেনে নেওয়া।⮚ চক, শ্লেট, ডাষ্টার, খাতা ও কলম ইত্যাদি শেষ হয়ে যাওয়ার পূর্বে অভিভাবককে অবগত করে সংগ্রহ করে নেওয়া। ⮚ সহপাঠিদের সাথে সুন্দর ও শাল...  বিস্তারিত

বিশেষ পরামর্শ

বিশেষ জরুরী পরামর্শ: (মাদ্রাসা দুই বেলা/এক বেলা প্রসঙ্গে)নূরানী পদ্ধতির প্রবর্তক পীরে কামেল জনাব হযরত মাও. ক্বারী বেলায়েত হুসাইন সাহেব (রহ.) ও নূরানী তা’লীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশ এর মুরুব্বীগণ যুগ যুগ ধরে গবেষণার মাধ্যমে নূরানী পদ্ধতি ও মুসলমানদের কচি-কাঁচা সন্তানদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ সিলেবাস এবং নীতিমালা প্রণয়ন করছেন। হযরতজ্বীর অভিজ্ঞতা ও গবেষণার আলোকে নূরানীর ক্লাস টাইম দুইবেলা করছেন। কিন্তু আজকাল আমরা বিভিন্ন কিন্ডার গার্টেন বা মুষ্টিমেয় দু’একটি মাদ্রাসার দিকে দেখে এক বেলা করার আগ্রহ ও পরামর্শ দিয়ে থাকি, যাহা ছোট ছোট ছেলে-মেয়েদের জন্য অত্যান্ত কষ্টকর ও ক্ষতি ছাড়া আর কিছুই নয়।আমাদের উপলব্ধি করতে হবে, একটা ছো...  বিস্তারিত

মন্তব্য সমূহ